সাতক্ষীরায় দিন দিন গলদা চিংড়ি উৎপাদনে ঝুঁকছেন চাষিরা। বাগদার তুলনায় ভাইরাস সংক্রমণ কম হওয়া, দেশ ও আন্তর্জাতিক বাজারে গলদার চাহিদা বেশি থাকায় তাঁরা ভালো লাভবানও হচ্ছেন। এখন উৎপাদন বাড়িয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানির স্বপ্ন তাঁদের। জেলা মৎস্য সমিতির নেতারা বলছেন, সাতক্ষীরায় গলদা প্রক্রিয়াকরণ করে রপ্ত
রপ্তানি জটিলতা, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন প্রতিকূলতায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে সাতক্ষীরার কলারোয়ার ঐতিহ্যবাহী টালিশিল্প। অর্ধশতাধিক কারখানার মধ্যে বর্তমানে চালু রয়েছে হাতে গোনা কয়েকটি। ফলে বেকার হয়ে পড়েছেন এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত কয়েক হাজার মানুষ।
টেকসই বেড়িবাঁধ ও কার্যকর স্লুইসগেট না থাকায় লবণাক্ততা ও জলাবদ্ধতায় অনেক ফসলই এখন ফলছে না সাতক্ষীরায়। এ ছাড়া বোঝার ওপর শাকের আঁটি হয়েছে ব্যবসায়ীদের ঘেরে নোনাপানি ঢোকানো। এতে করেও জমির লবণাক্ততা বাড়ছে। এর প্রভাব পড়ছে ধান চাষে। গত ১৩ বছরে এই জেলায় ধান চাষের জমি কমেছে ২২ হাজার হেক্টর। কর্মসংস্থান কমে যা
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হতে আর কয়েক দিন বাকি। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পূজার প্রস্তুতির তোড়জোড়। অনেক স্থানে ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে প্রতিমা তৈরির কাজ। এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। তবে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার একটি পূজামণ্ডপ এরই মধ্যে নজর কাড়তে শুরু করেছে দর্শনার্থীদে